করতেন জাগ্রত হয়ে অযু করার পূর্বে মিসওয়াক করতেন। (আবু দাউদ, কিতাবুত তাহারাত, বাবুস সিওয়াক লিমান কামা মিনাল লাইল, ১/৫৪, হাদীস: ৫৭) সুতরাং আমাদেরও উচিৎ যে, অন্যান্য সুন্নাতের উপরও আমল করা اِنْ شَآءَ الله সাওয়াব তো পাবেই সাথে সাথে মুখ পবিত্রতা ও আল্লাহ পাকের  সন্তুষ্টিও অর্জিত হবে। যেমন-

    প্রিয় নবী صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ইরশাদ করেন: السِّوَاكُ مَطْهَرَةٌ لِلْفَمِ مَرْضَاةٌ لِلـرَّبِّ অর্থাৎ মিসওয়াক মুখকে পবিত্রতা এবং আল্লাহ পাকের  সন্তুষ্টির মাধ্যম।”

(বুখারী, কিতাবুস সওম, বাবুস সিওয়াক, ১/৬৩৭)

আক্বা কি আমদ .... মারহাবা, সায়্যিদ কি আমদ .... মারহাবা,

জাইয়িদ কি আমদ .... মারহাবা, তাহির কি আমদ .... মারহাবা,

হাজির কি আমদ .... মারহাবা, নাজির কি আমদ .... মারহাবা,

জাহির কি আমদ .... মারহাবা, বাতিন কি আমদ .... মারহাবা,

হামী কি আমদ .... মারহাবা, আক্বায়ে আত্তার কি আমদ .... মারহাবা,

মারহাবা ইয়া মুস্তফা, মারহাবা ইয়া মুস্তফা, মারহাবা ইয়া মুস্তফা, মারহাবা ইয়া মুস্তফা।

صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب!                 صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد

হেরম শরীফের ঘাস কাটা হালাল করে দিলেন

    মক্কা বিজয়ের সময় মদীনার তাজেদার صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم মক্কার হেরম শরীফের ঘাস ইত্যাদি কাটার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার পর হযরত আব্বাস رَضِیَ اللهُ عَنْہُ এর অনুরোধে নিজের বিশেষ ক্ষমতা ব্যবহার করে সাহাবায়ে কিরামদের عَلَیْہِمُ الرِّضْوَان প্রয়োজনের তাগিদে হেরম শরীফের ইজহির নামক ঘাস কাটা হালাল ও জায়িয করে দিলেন, যেমনটি হাদীস শরীফে বর্ণিত রয়েছে:

    নবী করীম صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ইরশাদ করেন: “اِنَّ اللهَ حَرَّمَ مَـكَّۃَ নিঃসন্দেহে আল্লাহ পাক মক্কা শরীফকে হেরম বানিয়েছেন। তাই না এখানকার ঘাস উপড়াবে, আর না এখানকার গাছ কাটবে।” (কেননা এসব কাজ হেরমে মক্কায় হারাম ও নিষিদ্ধ) এতে হযরত