Namaz Ki Ahmiyat

Book Name:Namaz Ki Ahmiyat

(ইবনে মাজাহ, কিতাবুল মাসাজিদ ওয়াল জামাআত, /৪১৫, হাদীস নং-৭৫০)

    হে আশিকানে আলা হযরত! যদি আমরা নামাযের নিয়মানুবর্তিতার পাশাপাশি নিজের সজ্ঞান সন্তানদেরকেও মসজিদে নিয়ে যাই তবে তাদের তরুণ মানসিকতা বাল্যকাল থেকেই নামাযের দিকে ধাবিত হতে থাকবে, অতঃপর বড় হয়ে তারাও নামাযে অভ্যস্থ হয়ে যাবে, কেননা যে বিষয় শিশুদের মানসিকতায় বাল্যকালেই বসে যায়, স্বভাবতই বড় হয়েও সেই বিষয়টি তাদের মানসিকতায় দৃঢ় হয়ে যায়

صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب!                     صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد

নামায সম্পর্কে আল্লাহ পাকের তিনটি বাণী

    প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! নামাযের গুরুত্ব অনুধাবন করার পরও যদি কেউ না পড়ে তবে তা বড়ই মূর্খতা এবং নিজের হাতেই জাহান্নামে যাওয়ার পাথেয় তৈরীকারী, অথচ নামায পড়া দুনিয়া আখিরাতের সৌভাগ্য লাভের উপায় কুরআনে পাকের বিভিন্ন স্থানে শুধু নামাযের আদেশ দেয়া হয়েছে বরং প্রতিদান সাওয়াব বর্ণনা করে এর উৎসাহও দেয়া হয়েছে আসুন! এসম্পর্কে তিনটি আল্লাহ পাকের বাণী শ্রবণ করি:

৬ষ্ঠ পারায় সূরা নিসার ১৬২ নং আয়াতে ইরশাদ হচ্ছে:

وَالۡمُقِیۡمِیۡنَ الصَّلٰوۃَوَالۡمُؤۡتُوۡنَ الزَّکٰوۃَ وَالۡمُؤۡمِنُوۡنَ بِاللّٰہِ وَالۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ ؕ      اُولٰٓئِکَ سَنُؤۡتِیۡہِمۡ اَجۡرًا عَظِیۡمًا (۱۶۲)

(পারা , সূরা নিসা, আয়াত ১৬২)

 কানযুল ঈমান থেকে অনুবাদ: আর নামায প্রতিষ্ঠাকারীগণ, যাকাত প্রদানকারীগণ এবং আল্লাহ কিয়ামতের উপর ঈমান আনয়নকারীগণ এমন লোকদেরকে আমি অবিলম্বে বড় সাওয়াব দান করবো

    ৯ম পারায় সূরা আনফালের নং আয়াতে ইরশাদ হচ্ছে: