Book Name:Namaz Ki Ahmiyat
الَّذِیۡنَ یُقِیۡمُوۡنَ الصَّلٰوۃَ وَمِمَّا رَزَقۡنٰہُمۡ یُنۡفِقُوۡنَ ؕ(۳)اُولٰٓئِکَ ہُمُ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ حَقًّا ؕ لَہُمۡ دَرَجٰتٌ عِنۡدَ رَبِّہِمۡ وَمَغۡفِرَۃٌ وَّ رِزۡقٌ کَرِیۡمٌ ۚ(۴)
(পারা ৯, সূরা আনফাল, আয়াত ৩-৪)
কানযুল ঈমান থেকে অনুবাদ: ঐসব লোক, যারা নামায প্রতিষ্ঠিত রাখে এবং আমার প্রদত্ত (সম্পদ) থেকে কিছু আমার পথে ব্যয় করে। এরাই প্রকৃত মুসলমান। তাদের জন্য মর্যাদাসমূহ রয়েছে তাদের প্রতিপালকের নিকট, আর রয়েছে ক্ষমা এবং সম্মানের জীবিকা।
৬ষ্ঠ পারায় সূরা আল মায়িদার ১২ নং আয়াতে ইরশাদ হচ্ছে:
وَقَالَ اللّٰہُ اِنِّیۡ مَعَکُمۡ ؕ لَئِنۡ اَقَمۡتُمُ الصَّلٰوۃَ وَاٰتَیۡتُمُ الزَّکٰوۃَ وَاٰمَنۡتُمۡ بِرُسُلِیۡ وَعَزَّرۡتُمُوۡہُمۡ وَ اَقۡرَضۡتُمُ اللّٰہَ قَرۡضًا حَسَنًا لَّاُکَفِّرَنَّ عَنۡکُمۡ سَیِّاٰتِکُمۡ وَلَاُدۡخِلَنَّکُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِہَا الۡاَنۡہٰرُ ۚ
(পারা ৬, সূরা মায়েদা, আয়াত ১২)
কানযুল ঈমান থেকে অনুবাদ: আল্লাহ ইরশাদ করেছেন, ‘নিশ্চয় আমি তোমাদের সাথে আছি’। অবশ্যই তোমরা যদি নামায কায়েম রাখো, যাকাত প্রদান করো, আমার রাসূলগণের উপর ঈমান আনো, তাঁদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করো এবং আল্লাহকে উত্তম ঋণ প্রদান করো, তবে আমি অবশ্যই তোমাদের পাপ মোচন করবো এবং অবশ্যই তোমাদেরকে বেহেশতসমূহে নিয়ে যাবো, যেগুলোর পাদদেশে ঝর্ণাসমূহ প্রবাহিত।
سُبْحٰنَ الله! নামাযীদের জন্য আল্লাহ পাকের দরবারে কেমন আজিমুশশান নিয়ামত রয়েছে যে, কখনো তাদের জান্নাত ও মাগফিরাতের সুসংবাদ দেয়া হয়, কখনো মহান প্রতিদানের সুসংবাদ শুনানো হয়, হাদীসে মুবারাকায়ও নামাযের অনেক বেশী গুরুত্ব এবং আগ্রহ প্রদান করা হয়েছে। যদি আমরা নামাযের সময় হতেই নিজের সকল প্রকার দুনিয়াবী ঝামেলা ছেড়ে দিয়ে নামাযের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত হয়ে যায় এবং খুবই বিনয় ও নম্রতার