Book Name:Faizan e Syeda Khatoon e Jannat
না এটা যে “রোযা রাখবো না” যদিওবা জানা থাকে যে, এটা রমযান মাস তবে রোযা হবে না। (আলমগিরি, ১/১৯৫) * সূর্যাস্তের পর থেকে রাতের যেকোন সময়েও নিয়্যত করলো এরপর রাতেই পানাহার করলো তবে নিয়্যত ভঙ্গ হলো না, পূর্বের সেই নিয়্যতটাই যথেষ্ট পূনরায় নিয়্যত করা জরুরী নয়। (আল জাওহারাতুন নায়্যারা, ১/১৭৫) * আপনি যদি রাতে রোযার নিয়্যত তো করলেন কিন্তু আবার রাতেই দৃঢ় সংকল্প করে নিলেন যে, রোযা রাখবো না। তবে এখন আপনার করা নিয়্যত রহিত হয়ে যাবে। * যদি নতুন নিয়্যত না করেন এবং সারাদিন রোযাদারের মতো ক্ষুধার্ত ও পিপাসার্ত থাকেনও তবে আপনি রোযাদার হিসেবে গণ্য হবেন না। (দুররে মুখতার ও রদ্দুল মুহতার, ৩/৩৪৫) * রোযার মাঝখানে ভঙ্গ করার শুধুমাত্র নিয়্যত করে নেয়াতে রোযা ভঙ্গ হবে না, যতক্ষণ না ভঙ্গ হয় এমন কিছু না করে। (আল জাওহারাতুন নায়্যারা, ১/১৭৫) * সেহেরিতে খাওয়াও নিয়্যতই। * মাহে রমযানের রোযার জন্য হোক বা অন্য কোন রোযার জন্য, কিন্তু যখন সেহেরি খাওয়ার সময় এই ইচ্ছা থাকে যে, রোযা রাখবো না, তবে এই সেহেরি খাওয়া নিয়্যত নয়। (আল জাওহারাতুন নায়্যারা, ১/১৭৬) * রমযানুল মুবারকের প্রতিটি রোযার জন্য নতুন নিয়্যত করা জরুরী। * প্রথম তারিখ অথবা যেকোনও তারিখে যদি পুরো রমযান মাসের রোযার নিয়্যত করে নিলেও তবে এই নিয়্যত শুধুমাত্র সেই দিনের জন্যই হবে, অন্যান্য দিনের জন্য নয়। (প্রাগুক্ত) * নামাযের মাঝখানেও যদি রোযার নিয়্যত করা হয় তবে সেই নিয়্যতটিও সঠিক।
(দুররে মুখতার ও রদ্দুল মুহতার, ৩/৩৪৫) (ফয়যানে রমযান, ৯৮৫ পৃ:)
صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد
দাওয়াতে ইসলামীর সাপ্তাহিক সুন্নাতে ভরা ইজতিমার শিডিউল অনুযায়ী “মসজিদ থেকে বের হওয়ার দোয়া” মুখস্ত করানো হবে। যথা;
اَللّٰہُمَّ اِنِّی اَسْئَلُکَ مِنْ فَضْلِکَ ۔
অনুবাদ: হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট অনুগ্রহ প্রার্থনা করছি।
(খযিনায়ে রহমত, ৮৭ পৃ:)
صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد