Shair e Khuda Ka Zuhad

Book Name:Shair e Khuda Ka Zuhad

হবে এবং শহরের কোনো একজন করে নিলে, সবাই দায়মুক্ত হয়ে যাবে। (ফয়যানে রমযান, ২৩৫ পৃষ্ঠা) ô মান্নত ও  সুন্নাতে মুয়াক্কাদার ইতিকাফ ব্যতীত যে ইতিকাফ করা হয় তা মুস্তাহাব। এর জন্য রোজাও শর্ত নয় এবং নির্দিষ্ট সময়ও শর্ত নয়, যখনই মসজিদে প্রবেশ করবেন ইতিকাফের নিয়ত করে নিন। (ফয়যানে রমযান, ২৭১ পৃষ্ঠা) ô পবিত্র রমযান মাসে ইতেকাফ করার প্রধান উদ্দেশ্য হলো শবে কদর তালাশ করা। (ফয়যানে রমযান, ২৬৬ পৃষ্ঠা)

صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب                 صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد

 

ঘোষণা:

          ইতিকাফের অবশিষ্ট সুন্নাত ও শিষ্টাচার শেখা-শেখানোর হালকায় বয়ান করা হবে। সুতরাং সেগুলো জানতে অবশ্যই শেখা শেখানোর হালকায় অংশগ্রহণ করুন।

صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب                 صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد

 

দাওয়াতে ইসলামীর সাপ্তাহিক ইজতিমায় পঠিত

৬টি দরূদ শরীফ ও ২টি দোয়া

 

 

(১) বৃহস্পতিবার রাতের দরূদ শরীফ:

اَللّٰہُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ وَبَارِكْ عَلٰی سَیِّدِنَامُحَمَّدِنِ النَّبِیِّ الْاُمِّیِّ

الْحَبِیْبِ الْعَالِی الْقَدْرِالْعَظِیْمِ الْجَاهِ وَعَلٰی اٰلِہٖ وَصَحْبِہٖ وَسَلِّمْ

        বুযুর্গরা বলেছেন: যে ব্যক্তি প্রত্যেক জুমার রাতে (বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত) এ দরূদ শরীফ নিয়মিতভাবে কমপক্ষে একবার পাঠ করবে মৃত্যুর সময় রাসূলে পাক صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم এর যিয়ারত লাভ করবে এবং কবরে প্রবেশ করার সময় এটাও দেখবে যে, প্রিয় নবী صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم আপন রহমতপূর্ণ হাতে তাকে কবরে রাখছেন

 (আফযালুস সালাওয়াতি আলা সায়্যিদিস সাদাত, ১৫১ পৃষ্ঠা)

 

 (২) সমস্ত গুনাহের ক্ষমা:

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰى سَيِّدِنَا وَمَوْلَانَا مُحَمَّدٍوَّعَلٰى اٰلِهٖ وَسَلِّمْ

        হযরত সায়্যিদুনা আনাস رَضِیَ اللهُ عَنْہُ থেকে বর্ণিত; নবী করীম, রউফুর রহীম صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ইরশাদ করেন: যে ব্যক্তি দরূদ শরীফ

পাঠ করবে যদি সে দাঁড়ানো থাকে তবে বসার পূর্বে আর বসা থাকলে দাঁড়ানোর পূর্বে তার গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হবে

 (আফযালুস সালাওয়াতি আলা সায়্যিদিস সাদাত, ৬৫ পৃষ্ঠা)