Book Name:Jamal e Mustafa
কম উচ্চতা সম্পন্ন ছিলেন না যে, দেখে তুচ্ছ মনে হবে। দুর থেকে দেখলে মনে হবে অনেক প্রভাবশালী গম্ভির এবং সুন্দর, আর কাছ থেকে দেখলে মনে হবে এর চেয়েও হাজার গুন বেশি সুন্দর। এসব শুনে আবু মা’বাদ বললো: আল্লাহর শপথ! এ তো সেই পবিত্র সত্তা যার সম্পর্কে মক্কা মোর্কারমা থেকে জেনেছি। আমার তো আকাঙ্ক্ষা হচ্ছে; তাঁর সহচর্য গ্রহণ করার। যদি আমার সাধ্যের মধ্যে থাকে, তবে আমি অবশ্যই আমার ইচ্ছা পূরণ করবো (আর অতঃপর এমনি হলো, আল্লাহ পাক নবীয়ে রহমত صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم এর বরকতময় কদম তাঁর ঘরে পড়ার বরকতে না শুধু উম্মে মা’বাদ এর স্বামীকে বরং স্বয়ং উম্মে মা’বাদ رَضِیَ اللہُ عَنۡہَا কেও ইসলামের দৌলত দ্বারা ধন্য করেছেন এবং সাহাবীর মর্যাদাও দান করেছেন।) (সুবুলুল হুদা ওয়ার রশ্শাদ, বাবুর রা’বেয়ে ফি হিজরাতে, ৩/২৪৪)
হুসনোঁ জামালে মুস্তফা, মারহাবা ছদ মারহাবা!
আউজ কামালে মুস্তফা মারহাবা ছদ মারহাবা!
صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب! صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد
প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! আপনারা শুনলেন তো! আমাদের অতুলনীয় নবী, সুন্দর ও সৌন্দর্যের প্রতিচ্ছবি صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم কে আল্লাহ পাক কিরূপ সৌন্দর্য প্রদান করেছেন যে, মুসলমান যখন তাঁর সুন্দর চেহারার দিকে তাকায় তখন তাঁর নামে জীবন উৎসর্গ করে দিতেও পিছু হটে না এবং যখন কোন অমুসলিম দেখতো তখন তাঁর সুন্দর আকৃতি তাদের চোখে এমন ভাবে ধরা দিতো যে, তারা ইসলাম ধর্মের পতাকাতলে প্রবেশ করতো। নিঃসন্দেহে আগে ও পরে তাঁর মতো না কেউ ছিলো না কেউ আসবে।
নবী করীম, রউফুর রহীম صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم এর সৌন্দর্যের ও মাধূর্যতার অনুমান এই বিষয়টির মাধ্যমে করুন যে, আল্লাহ