Book Name:Sharm o Haya Social Media Ka Ghalat Istimal
প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! লাজ-লজ্জা অনুসরণ হওয়া, নেকী করা, গুনাহ থেকে বাঁচা এবং নেক মুসলমানের সংস্পর্শ পাওয়ার জন্য আশেকানে রাসূলের দ্বীনি সংগঠন দাওয়াতে ইসলামীর দ্বীনি সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে যান এবং যেলী হালকার জন্য ১২ দ্বীনি কাজে অংশ নিন। দাওয়াতে ইসলামীর ১২ দ্বীনি কাজের মধ্যে হতে একটি কাজ হলো “নেক আমলে”র পুস্তিকা পূরণ করা। যদি এমন বলা হয় যে, শায়খে তরিকত আমীরে আহলে সুন্নাত دَامَتْ بَرَکَاتُہُمُ الْعَالِیَہ এই পুস্তিকাতে যা নেক আমল প্রশ্নোত্তর আকারে প্রদান করেছে মুলত এটা তাকওয়া খোদাভীরু, লাজ-লজ্জার প্রথম সিঁড়ি, বললে ভূল হবে না। এই নেক আমলের উপর আমল করার ফলে নিজেকে নিজে পরিবর্তন অনুভব করবেন সেই নেক আমলের মধ্যে হতে একটি নেক আমল নম্বর ১১ তে এটা রয়েছে যে “পথ চলার সময় কার বা বাস ইত্যাদিতে সফর করার সময় নিজেকে অযথা তাকানো থেকে বাঁচিয়ে আপনি কি আজ দৃষ্টিকে নত রেখেছেন? আর বিনা প্রয়োজনে এদিক সেদিক তাকানো থেকে নিজেকে বাঁচিয়েছেন?”
প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! কুদৃষ্টি মানুষকে ব্যভিচারে জড়িত করার অনেক বড় মাধ্যম। লাজ-লাজ্জা মানুষ সর্বদা নিজের দৃষ্টি হেফাযত করে এই জন্য চোখ হিফাযত করা আমাদের জন্য আবশ্যক। এই চোখ আল্লাহ পাকের অনেক বড় নিয়ামত কিন্তু যদি সেটা শরীয়তের অনুসরণ থেকে মুক্ত করে দেয়া হয় তাহলে নামায়ে আমল কালো করে ছাড়বে এই জন্য কুরআন ও হাদীসেও চোখের হিফাযতের অনেক জোর দিয়েছে সুতরাং আমাদের উচিত যে আমরা উল্লেখিত নেক আমলের প্রতি আমল করা এবং স্বীয় চোখের হিফাযত করা।
صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب! صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد
প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! সমাজের অবনতি ও উন্নতির মধ্যে নারীর একটি বড় ভূমিকা রয়েছে, যেমন; যদি নারী নেককার, পরহেযগার এবং লজ্জাবতী হয় তবেই এই গুনাবলী তার বংশধরদের মঝেও পরিবর্তিত হয়ে আসবে, সুতরাং নারীদের উচিৎ যেন নাজায়িয ফ্যাশন, অপ্রয়োজনে শপিং সেন্টার, বাজার, পার্ক, নারী পুরুষের মিশ্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং নির্লজ্বতাপূর্ণ স্থানের সৌন্দর্য্য বর্ধণ না করে উম্মাহাতুল মুমিনিন رَضِیَ اللهُ عَنْہُنَّ এবং প্রিয় নবী صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم এর শাহাজাদীদের رَضِیَ اللهُ عَنْہُنَّ পবিত্র আচার ও আচরণ