Book Name:Sharm o Haya Social Media Ka Ghalat Istimal
এখন প্রশ্ন হচ্ছে যে, দা’ওয়াতে ইসলামীর যিম্মাদারগন সোশ্যাল মিডিয়া দ্বারা কিভাবে উপকারীতা লাভ করবে এবং কিভাবে এর সাহায্য দ্বীনের খেদমত করবে। তবে আসুন! সোশ্যাল মিডিয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপকারীতা সম্পর্কে শ্রবণ করি যে, এটি দ্বীনের কাজে কিভাবে সাহায্যকারী হিসেবে প্রমানিত হয়।
সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে দ্বীনের খেদমত
নভেম্বর ২০১৭ ইং এর “মাসিক ফয়যানে মদীনা”র ৫৩ নং পৃষ্ঠায় লিপিবদ্ধ রয়েছে: সোশ্যাল মিডিয়ার বিশুদ্ধ ব্যবহার অনেক নেকী অর্জনের মাধ্যমও হতে পারে। একই সময়ে অনেক লোককে খুবই অল্প সময়ে নেকীর দাওয়াত প্রদান করা যেতে পারে এবং বিভিন্ন স্থানে থাকা বিভিন্ন মানুষকে একই সময়ে বয়ান করা যেতে পারে।
(২) দ্বীনি কাজের জন্য পরামর্শ:
সোশ্যাল মিডিয়ার একটি বিশুদ্ধ ব্যবহার এটাও যে, দ্বীনি কাজকে আরো সুচারু রূপে করার জন্য আলাদা আলাদা স্থানে থাকার পরও পরস্পর সহজেই পরমর্শ করা যেতে পারে।
সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে দ্বীন ইসলামের সঠিক উপযোক্ত শিক্ষা মানুষদের নিকট পৌঁছানো যেতে পারে আর দ্বীন ইসলামের সম্পর্কে লোকদের পাপ্তি ভুল বুঝাবুঝি দ্রুত নিঃশেষ করা যেতে পারে।
পরস্পর যোগাযোগ এবং বার্তা পৌঁছানো সোশ্যাল মিডিয়া অনেক সহজ করে দিয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে কয়েক সেকেন্ডে দুনিয়ার যেকোন স্থান থেকে বার্তা পৌঁছানো যায়। (মাসিক ফয়যানে মদীনা, নভেম্বর ২০১৭ ইং)
সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে শায়খে তরীকত, আমীরে আহলে সুন্নাত, দা’ওয়াতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠাতা হযরত আল্লামা মাওলানা মুহাম্মদ ইলইয়াস আত্তার কাদেরী دَامَتْ بَرَکَاتُہُمُ الْعَالِیَہ এবং অন্যান্য মুবাল্লিগদের সুন্নাতে ভরা বয়ান ও মাদানী গুলদস্তা দেখা এবং শুনা যায়।