Book Name:Quran Ki Taseer
সূরাগুলোর আলাদা আলাদা প্রভাবও বর্ণনা করেছেন, আসুন! শুনি: * সূরা ফাতিহা ১০০ বার পড়ে যে দোয়া করা হবে, তা কবুল হয়। * সূরা বাকারা তিলাওয়াত করলে শয়তান ঘর থেকে পালিয়ে যায়। * আয়াতুল কুরসী পড়লে দরিদ্রতা দূর হয়। * সূরা কাহফ নিয়মিত পড়লে দাজ্জালের ফিতনা থেকে নিরাপদ থাকবে। * পিতামাতার কবরে প্রতি শুক্রবার সূরা ইয়াসিন তিলাওয়াত করলে, এর হরফের সংখ্যা সমান পাঠকারীর গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়। * সূরা দুখান পড়লে সমস্যা দূর হয়। * যে ব্যক্তি মৃত্যুপথ যাত্রী তার উপর সূরা জাশিয়া পাঠ করে দম করা হলে ঈমানের সহিত মৃত্যু নসীব হবে। * সূরা হুজরাত পড়া এবং তা দম করে পান করা ঘরে কল্যাণ ও বরকতের জন্য উপকারী। * সূরা কা'ফ পড়লে বাগানে ফলের ভরপুরতা হয়। * সূরা আর রহমান ১১ বার পড়লে সব উদ্দেশ্য পূর্ণ হয়। * সূরা ওয়াকিয়া যে ব্যক্তি নিয়মিত পড়বে, সে কখনো অভাবগ্রস্ত হবে না।
* সূরা মুলক প্রতিদিন রাতে তিলাওয়াতকারী কবরের আযাব থেকে নিরাপদ থাকবে। * সূরা মুযযাম্মিল ১১ বার পড়লে সব কষ্ট সহজ হয়ে যায়। * সূরা মুদ্দাস্সির পড়ে কুরআন হেফযের দোয়া করলে কুরআনে করীম মনে রাখা সহজ হয়ে যাবে। * রোগীর পাশে সূরা মুজাদালা পড়লে ব্যথায় আরাম পাওয়া হয়। (আদ দুররুল নাযিম, পৃ. ১০২) * সূরা লাইল পড়ে মৃগী (Epilepsy) রোগীর কানে দম করা হলে উপকার হয়। (আদ দুররুল নাযিম, পৃ. ১০৬) * সূরা রহমান লিখে পান করলে প্লীহা (Spleen) রোগে উপকার হয়। (আদ দুররুল নাযিম, পৃ. ১০২) *সূরা নাযিয়াত পড়ার বরকতে মৃত্যু যন্ত্রণা হয় না। * সূরা দোহা পড়লে পালিয়ে যাওয়া লোক ফিরে আসবে। * সূরা আলাম নাশরাহ যে সম্পত্তির উপর পাঠ করা হবে, তাতে প্রচুর বরকত হবে। * সূরা ত্বীন তিনবার পড়লে চরিত্র ভালো হয়। * সূরা আলাকের মধ্যে জোড়ার ব্যথার চিকিৎসা রয়েছে। * সূরা কদর যে সকাল ও সন্ধ্যায় পড়বে, আল্লাহ পাক তার সম্মান বৃদ্ধি করবেন। * সূরা বাইয়্যেনাহ হলো কুষ্ঠ এবং হেপাটাইটিসের চিকিৎসা। * যে ব্যক্তি বা প্রাণীর উপর নযর লেগে গেছে, তার উপর সূরা আদিয়াত পড়ে দম করলে উপকার হয়। * সূরা আল-ক্বারিয়াহ পড়লে বিপদ থেকে নিরাপদ থাকা যায়। * সূরা তাকাসুর ৩০০ বার পড়লে খুব দ্রুত ঋণ পরিশোধ হয়ে যায়। * সূরা আসর পড়লে দুঃখ দূর হয়। * সূরা হুমাযাহ এবং সূরা ফীল শত্রুর ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং সূরা কুরাঈশ জীবনের নিরাপত্তার জন্য উপকারী। * সূরা মাঊন কঠিন সময়ে পড়া খুব উপকারী। * সূরা কাওসার পড়লে সন্তানহীন ব্যক্তির সন্তান লাভ হয়। * সূরা কাফিরুন কুরআনের এক চতুর্থাংশের সমান। * সূরা ইখলাস কুরআনের এক তৃতীয়াংশের সমান, এর অসংখ্য ফযিলত রয়েছে। * সূরা ফালাক এবং সূরা নাস পড়লে জিন, শয়তান এবং হিংসুকদের ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। (জান্নাতী যেওর, পৃ. ৫৮৭-৬০৫)
صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب! صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد
তিলাওয়াতের অভ্যাস গড়ে তুলুন!
প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! রমযানুল মুবারকের বরকতময় মাস চলছে,এই মাসে নেকির সাওয়াব ৭০ গুণ বৃদ্ধি পায়, এই মাসে কুরআনে করীম তিলাওয়াতে করলে অগণিত সাওয়াব পাওয়া যায় । সাধারণ দিনগুলিতে কুরআনে করীমের এক হরফ