Book Name:Imam e Azam Ki Mubarak Aadatein
হতো) হাদীস শরীফেও আমাদেরকে দৈনিক তাওবা ও ইস্তিগফার করার প্রতি উৎসাহিত করা হয়েছে। এই নেক আমলের উপর আমল করার বরকতে আমরা হাদীসের উপর আমলকারীও হয়ে যাব। এছাড়াও আল্লাহ পাকের পছন্দনীয় বান্দাদের মধ্যেও অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাব কারণ আল্লাহ পাক তাওবাকারীদেরকে পছন্দ করেন।
صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد
প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! আসুন নফল রোযার ফযীলত এবং কতিপয় মাদানী ফুল শ্রবণ করার সৌভাগ্য অর্জন করি, প্রথমে প্রিয় নবী صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم এর দু’টি বাণী লক্ষ্য করুন: ১. যে ব্যক্তি সাওয়াবের আশায় একটি নফল রোযা রাখল আল্লাহ পাক তাকে জাহান্নাম থেকে ৪০ বছরের দূরত্বে করে দিবেন। (কানযুল উম্মাল, ৮/২৫৫, হাদীস ২৪১৪৫) ২. যদি কেউ এক দিনের নফল রোযা রাখে এবং তাকে পৃথিবী সমান স্বর্ণ দেওয়া হয় তবুও এর সাওয়াবের সমপরিমাণ হবে না, এর সাওয়াব তো কিয়ামতের দিনই দেওয়া হবে। (আবু ইয়ালা, ৫/৩৫৩, হাদীস ৬১০৪) * অধিকহারে নফল রোযা রাখা আমাদের প্রিয় নবী صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم এর সুন্নাত। * হযরত সুলাইমান عَلَیْہِ السَّلَام তিন দিন মাসের শুরুতে, তিন দিন মাসের মধ্যখানে এবং তিন দিন মাসের শেষে রোযা রাখতেন, এভাবে মাসের শুরুতে, মধ্যখানে এবং শেষে রোযাদার থাকতেন। (কানযুল উম্মাল, ৮/২৪৬২৪) মনে রাখবেন! রোযা অবস্থায় মিসওয়াক করা সুন্নাত তবে মিসওয়াক চাবানোর মাধ্যমে আঁশ ছিড়ে গেলে অথবা স্বাদ অনুভব হলে এমন মিসওয়াক না করা উচিত।
(ফতোয়ায়ে রযবীয়া, ১০/৫১১)
صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد
নফল রোযা সংক্রান্ত অবশিষ্ট মাদানী ফুল শেখা শেখানোর হালকায় বয়ান করা হবে অতএব এগুলো জানতে শেখা শেখানোর হালকায় অবশ্যই অংশগ্রহণ করুন।
صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد
দা’ওয়াতে ইসলামীর সাপ্তাহিক ইজতিমায় পঠিত
(১) বৃহস্পতিবার রাতের দরূদ শরীফ
اَللّٰہُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ وَبَارِكْ عَلٰی سَیِّدِنَامُحَمَّدِنِ النَّبِیِّ الْاُمِّیِّ
الْحَبِیْبِ الْعَالِی الْقَدْرِالْعَظِیْمِ الْجَاهِ وَعَلٰی اٰلِہٖ وَصَحْبِہٖ وَسَلِّمْ
বুযুর্গরা বলেছেন: যে ব্যক্তি প্রত্যেক জুমার রাতে (বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত) এ দরূদ শরীফ নিয়মিতভাবে কমপক্ষে একবার পাঠ করবে মৃত্যুর সময় রাসূলে পাক صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم