Book Name:Ramzan Kaise Guzare
১. ইরশাদ হচ্ছে: مَنْ صَامَ رَمَضَانَ اِيْمَانًا وَ احْتِسَابًا غُفِرَ لَهٗ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِـہٖ অর্থাৎ যে মুসলমান সাওয়াবের আশায় রমযানের রোযা রাখে তার পূর্বের গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হবে। (বুখারী, ১/৬২৬, হাদীস: ১৯০১)
২. ইরশাদ হচ্ছে: নিশ্চয় জান্নাতে একটি দরজা রয়েছে, যাকে “রাইয়্যান” বলা হয়, তা দিয়ে কিয়ামতের দিন রোযাদারগণ প্রবেশ করবে, তারা ব্যতীত আর কেউ প্রবেশ করবে না। বলা হবে: রোযাদারগণ কোথায়? তখন তারা দাঁড়াবে, তারা ব্যতীত আর কেউ এই দরজা দিয়ে প্রবেশ করবে না। যখন তারা প্রবেশ করে নিবে তখন দরজাটি বন্ধ করে দেয়া হবে অতঃপর কেউ এই দরজা দিয়ে প্রবেশ করবে না।
(বুখারী, ১/৬২৫, হাদীস: ১৮৯৬)
প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! রোযা যেমন আল্লাহ পাকের খুবই প্রিয় একটি ইবাদত, তেমনি এর অসংখ্য উদ্দেশ্য ও হিকমত রয়েছে।
* রোযার কারণে সকলের সামনে ও একাকিত্বে সর্বাবস্থায় মানুষ আল্লাহ পাকের প্রতি ভীত থাকে। * আল্লাহ পাকের সন্তুষ্টি লাভের চেষ্টা করে থাকে। * আল্লাহ পাকের অসন্তুষ্টি ও জাহান্নাম থেকে নিরাপত্তা পেয়ে থাকে। * রোযাদার আল্লাহর ক্ষমতার প্রতি অটলতা, * অবাধ্যতা মূলক কাজ থেকে বাঁচতে সাহায্য এবং * নিজের নফসকে সংশোধন করার তৌফিক অর্জিত হয়। * প্রবৃত্তির চাহিদা দূর্বল হয়ে যায়। * শারীরিক সুস্থতা ও অন্তরের পরিছন্নতা নসীব হয়।
صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب! صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد