Book Name:Karamat e Auliya Ke Saboot
جَزَى اللهُ عَنَّا مُحَمَّدًامَاهُوَ اَهْلُهٗ
হযরত সায়্যিদুনা ইবনে আব্বাস رَضِیَ اللهُ عَنْہُمَا থেকে বর্ণিত, প্রিয় নবী, মক্কী মাদানী মুস্তফা صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ইরশাদ করেন: এ দোয়া পাঠকারীর জন্য সত্তরজন ফিরিশতা এক হাজার দিন পর্যন্ত নেকী সমূহ লিখতে থাকেন। (মু’জামুয যাওয়ায়িদ, কিতাবুল আদইয়াহ, ১০/২৫৪, হাদীস ১৭৩০৫)
প্রিয় নবী صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ইরশাদ করেন: যে ব্যক্তি এ দোয়া তিনবার পড়ে নিবে, সে যেন শবে কদর পেয়ে গেলো।
(তারীখে ইবনে আসাকীর, ১৯/৪৪১৫)
لَا اِلٰهَ اِلَّا اللهُ الْحَلِيْمُ الْكَرِيْمُ سُبْحَانَ اللهِ رَبِّ السَّمٰوٰتِ السَّبْعِ وَرَبِّ الْعَرْشِ الْعَظِيْم
সহনশীল দয়ালু আল্লাহ পাক ব্যতিত ইবাদতের উপযোগী কেউ নেই। আল্লাহ পাক পবিত্র, যিনি সপ্ত আসমান ও আরশে আযীমের মালিক ও প্রতিপালক।
صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب! صَلَّی اللهُ عَلٰی مُحَمَّد
সাপ্তাহিক ইজতিমার হালকার সিডিউল ২৪ অক্টোবর ২০২৪ইং
(১) সুন্নাত ও আদব শিখা: ৫ মিনিট (২) দোয়া মুখস্ত করানো ৫ মিনিট, (৩) যাচাই: ৫ মিনিট, সর্বমোট ১৫ মিনিট
মাযারে উপস্থিত হওয়ার অবশিষ্ট আদব সমূহ
* তারপর ভালো ভালো নিয়্যত করার পর মাযারের দিকে যাত্রা করুন। (যিনি মাযারে যান, তার উচিত) আউলিয়ায়ে কিরাম رَحْمَۃُ اللهِ عَلَیْہِمْ এর মাযারে উপস্থিত হওয়ার সময় পায়ের দিক থেকে যাওয়া এবং অন্তত চার হাতের দূরত্বে মুওয়াজাহা (অর্থাৎ মুখোমুখি) দাঁড়িয়ে মধ্যম স্বরে সালাম প্রদান করা: اَلسّلَامُ عَلَیْکَ یَاسَیِّدِیْ وَرَحمَۃُ اللّٰہِ وَبَرَکَاتُہٗ এরপর "দুরুদে গাউছিয়া" তিনবার, اَلْحَمْدُ একবার, "আয়াতুল কুরসি" একবার, "সূরা ইখলাস" সাতবার পড়ুন, এরপর "দুরুদে গাউছিয়া" সাতবার পড়ুন। যদি সময় পান, তবে "সূরা ইয়াসিন" এবং "সূরা মুলক"ও পড়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করুন: "হে আল্লাহ! এই পড়ার বিনিময়ে আমাকে এত সাওয়াব দাও যা তোমার দয়ার উপযোগী, এতটুকু দিওনা যা আমার আমলের উপযোগী, এবং এগুলো আমার পক্ষ থেকে এই বান্দার কাছে হাদিয়া স্বরূপ পৌঁছাও।" তারপর আপনার যা প্রয়োজন, যা জায়েয ও শরীয়ত সম্মত, তার জন্য দোয়া করুন এবং মাযারস্থ ব্যক্তির রূহকে আল্লাহর কাছে আপনার ওসিলা হিসেবে পেশ করুন। এভাবেই সালাম জানিয়ে ফিরে আসুন। (ফাতাওয়ায়ে রযবীয়্যা, ৯/৫২২) * উপস্থিতির আদবের প্রতি লক্ষ্য রেখে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য মাযারে উপস্থিত হন। * যতটুকু সম্ভব অযু অবস্থায় থাকুন। * হাজিরীর জন্য যাওয়ার সময় অযু করে যান এবং যিকির ও দুরুদে আপনার জিহ্বাকে সিক্ত রাখুন। (মাযারাতে আউলিয়া কি হিকায়ত ৭ পৃষ্ঠা)