Book Name:Jisme Pak Ke Mojizat

    মুজামুল কবীরের বর্ণনায় রয়েছে, যে ব্যক্তি একটি নফল রোযা রাখলো, তার জন্য জান্নাতে একটি গাছ লাগানো হবে যার ফল আনারের চেয়ে ছোট এবং আপেলের চেয়ে বড় হবে মধুর মতো মিষ্টি এবং সুস্বাদু হবে আল্লাহ পাক কিয়ামতের দিন রোযাদারদের গাছের ফল আহার করাবেন (মুজামুল কবীর, খণ্ড- ১৮, পৃষ্ঠা- ৩৬৬, হাদীস- ৯৩৫)

 

জশনে মিলাদ ও জুলুসে মিলাদ সম্পর্কিত মাদানী ফুল

    হে আশিকানে রাসূল, কাল পবিত্র ১২ রবিউল আওয়ালের দিন প্রিয় নবী, রাসূলে হাশিমী, মক্কী মাদানী, মুহাম্মদে আরবী صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم শুভ আগমন উতসব اَلْحَمْدُ لِلّٰه সাহাবায়ে কিরাম عَلَیْہِمُ الرِّضْوَان তাদের যুগের চাহিদা অনুযায়ী মিলাদে মুস্তফার খুশি উদযাপন করেছেনএই মহান নিয়ামতের জন্য মহান আল্লাহ শুকরিয়া আদায় করেছেন এমনকি খোদ আমাদের প্রিয় নবী, রাসূলে রবী صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم নিজের জশনে মিলাদ উদযাপন করতেন নবী করীম صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم তো বছরে একবার নয় বরং প্রতি সপ্তাহে সোমবার শরীফে রোযা রেখে নিজের জশনে মিলাদ উদযাপন করতেন اِنْ شَآءَ الله আমরাও ধুমধামের সাথে জশনে মিলাদুন্নবী উদযাপন করবো জশনে মিলাদুন্নবীর খুশিতে উত্তম, পরিচ্ছন্ন পোশাক পরবোসেজে গুজে জুলুসে মিলাদে অংশ নেবো আক্বা কী আমদ মারহাবা (নবীর আগমন মারহাবা) স্লোগান দেবো আর اِنْ شَآءَ الله দুনিয়ার সবাইকে জানিয়ে দেবো যে - আজ আমাদের অতুলনীয় অনুপম নবীর মীলাদের জশন তথা উৎসবاَلْحَمْدُ لِلّٰه আমরা এজন্য মনে- প্রাণে খুশি এবং মহান আল্লাহ দরবারে কৃতজ্ঞ

মানানা জশনে মিলাদুন্নবী হারগিয না ছোড়েঙ্গে,

জুলুসে পাক মেঁ জানা কভী হারগিয না ছোড়েঙ্গে।।

লাগাতে জায়েঙ্গে হাম ইয়া রাসূলাল্লাহ কে নারে,

মাচানা মারহাবা কী ধূম ভী হারগিয না ছোড়েঙ্গে।।

নবী কে নাম পর সো জান সে কুরবান হো জায়ে,

গুলামানে নবী যিকরে নবী হারগিয না ছোড়েঙ্গে।।

 (ওয়াসায়িলে বখশিশ, পৃষ্ঠা- ৪১৪-৪১৫)